Women Empowerment
স্বামী হারা অসহায় নারীর আত্মনিভর্রশীল হওয়ার গল্প
আমি ঝরনা মার্ডী। একজন সফল কসমেটিক্স ব্যবসায়ী। আমার স্বামী আমাকে সহ আমার দুই মেয়েকে ফেলে অন্য একটি মেয়েকে বিয়ে করে অন্যত্র চলে যায়। এমতাবস্থায় আমার দুই মেয়েকে নিয়ে আমি চরম অশান্তি ও বিপদের মাঝে পড়ে যাই। একদিকে তাদের ভরণপোষণ, বাসা ভাড়া ও অন্যদিকে তাদের লেখাপড়ার খরচ দেওয়া আমার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। কোন ক‚ল কিনারা না পেয়ে বসত বাড়ীর সামান্য জায়গা বিক্রি করে বিরামপুর শহরে একটা দোকান ঘর বরাদ্দ নেই। এরপর দোকানের সিকিউরিটি ও ডেকরেশন করতে গিয়ে আমার অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। তারপর যে টাকা ছিল তা দিয়ে ব্যবসা আরম্ভ করি।কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে আমার পুঁজি শেষ হয়ে যায়, আমি দিশেহারা হয়ে পড়ি। এমতাবস্থায় আমি আমার আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতার জন্য সবার দ্বারে দ্বারে যাই। কিন্তু কেউই আমাকে কোন সহযোগিতা করেনি। তখন নিরুপায় হয়ে অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করি কিন্তু কোন প্রতিষ্ঠান আমাকে ঋণ দেয়নি। আমার জীবনের তিলে তিলে গড়া স্বপ্নগুলো যেন শেষ হয়ে যাচ্ছিল। কোথাও আমার ঠাঁই হচ্ছিল না। এমন অবস্থায় "দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড" (ডিএমসিবি) এর বিরামপুর শাখার বিনিয়োগ কর্মকর্তার সাথে আমার পরিচয় হয়। তিনি আমার সব বিষয় শোনার পর আমাকে শাখা ব্যবস্থাপকের সাথে স্বাক্ষাত করতে বলেন। আমি তার কথামত বিরামপুর শাখা ব্যবস্থাপকের সাথে দেখা করি এবং আমার সব সমস্যার কথা তাকে খুলে বলি। তিনি মনোযোগ সহকারে আমার সব কথা শোনার পর আমাকে উক্ত প্রতিষ্ঠানের সদস্য হতে বলেন এবং আমি তৎক্ষণাত সদস্য হই ও আমার হিসাব নম্বরে টাকা জমাতে শুরু করি।
কিছুদিন পর ডিএমসিবি’র বিরামপুরের শাখা ব্যবস্থাপক আমাকে প্রথ মবারের মাতো ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন। আর আমি ফিরে পাই আলোকিত জীবনের সন্ধান, সেই টাকা দিয়ে দোকানে মালামাল তুলি। যার ফলে আমার বিক্রি বেড়ে যায়। দৈনিক আয়ের টাকা থেকে আমি দৈনিক কিস্তি প্রদান করি এবং অবশিষ্ট টাকা দিয়ে সংসার খরচ ও মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ যোগাতে থাকলাম। বিনিয়োগ পরিশোধ হলে পুনরায় ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ গ্রহণ করি যা বর্তমানে চলমান। এখন আমি দুই মেয়ে আর আমার দোকান নিয়ে অনেক সুখে আছি। এক সময় আমার থেকে যারা মুখ ফিরায়ে নিয়েছিল আজ তারা আমার ভালো অবস্থা দেখে অবাক। বর্তমানে আমার দোকানে সব ধরনের কসমেটিক্স সামগ্রী আছে এবং বিক্রি খুব ভালো হয় এখন সবাই আমাকে সম্মান করে। আমার এই উত্তরণের পিছনে অবদান ডিএমসিবি’র।
এ দেশে এমন প্রতিষ্ঠানও আছে, যারা এতো সহজ শর্তে বিনিয়োগ দেন!
"২০১০ সালের কথা, জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে পারিবারিক ভাবে ১০ হাজার টাকা নিয়ে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার হাটকৃষ্ণপুর বাজারের রাস্তার পাশে সামান্য কিছু মালামাল নিয়ে ব্যবসা শুরু করি। খুব কষ্টে জীবন যাপন করতাম আর ভাবতাম কি ভাবে ব্যবসা স¤প্রসারণ করা যায়, কিভাবে পুঁজি বৃদ্ধি করা যায়। আমার ব্যবসার অবস্থা দেখে কেউ আমাকে ব্যবসার জন্য ঋণ দিতে রাজি হতো না। এভাবে অনেক দিন ব্যবসা করেছি আর নিজের ভাগ্যকে দোষ দিয়েছি। এরপর ২০১৪ সালে মার্চ মাসে একদিন হঠাৎ সেই সুযোগ আমার কছে এসে ধরা দেয়। আমার দোকানে "দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কোঅপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড" (ডিএমসিবি) এর ফরিদপুর শাখা হতে একজন প্রতিনিধি আসেন। আমাকে বলেন আমরা সহজ শর্তে বিনিয়োগ দিয়ে থাকি। দৈনিক কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধের ভিক্তিতে বিনিয়োগ প্রদান করে থাকি এবং আমরা নিজেরা এসে দৈনিক টাকা নিয়ে যাবো, আপনাকে ব্যবসার সময় নষ্ট করে আমাদের প্রতিষ্ঠানে যেতে হবে না। আমি তাহার সকল কথা শুনে কিছুটা অবাক হলাম এবং দারুণ ভালো লাগল। এ দেশে এমন প্রতিষ্ঠানও আছে, যারা এতো সহজ শর্তে বিনিয়োগ দেন? আমার জানা ছিল না।" বিরামহীন ভাবে অনেকটা গভীর উৎসাহ নিয়ে এ কথাগুলো বলছিলেন ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার হাটকৃষ্ণপুর কাপড় পট্টির বস্ত্র ব্যবসায়ী মোছাঃ আছমা বেগম। তিনি আরো বলেন, এরপর ডিএমসিবি’র প্রতিনিধির কথা মতো একদিন ডিএমসিবি’র ফরিদপুর শাখাতে গিয়ে ব্যবস্থাপক সাহেবের সাথে দেখা করি এবং ব্যবসা সম্পর্কে আমার ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা তাকে বলে বিনিয়োগ পেতে আগ্রহ প্রকাশ করি।
আমার কাছ থেকে সবকিছু জেনে তিনি আমার দোকান সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে আমাকে প্রতিষ্ঠানটির সদস্য হতে বলেন। এর কয়েক দিনে মধ্যেই আমি প্রথম বারের মতো ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ গ্রহণ করি। বর্তমানে আমার ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ চলমান। বর্তমান আমাকে আর পুঁজির কথা ভাবতে হয় না, আমার দোকানের পরিধিও বৃদ্ধি পেয়েছে। আমার জীবন যাপনের মানও বৃদ্ধি পেয়েছে। আমার কষ্টের দিন শেষ হয়েছে। আমি আমার পরিবার নিয়ে সুখে দিন যাপন করছি। আজ আমি একজন সফল ব্যবসায়ী, এ ব্যবসায়ী হতে আমি অনেক শ্রম দিয়েছি। সেই শ্রমের বিনিময়েই আজ আমি সফল ব্যবসায়ী।
আমি আমার সংগ্রামী জীবনের গল্প বলছি
আমি মোছাঃ সখিনা বেগম। একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। আমার পৈত্রিক নিবাস ফরিদপুরে হলেও বিয়ে হয় বরিশালে। স্বামী বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে চাকুরি করতেন। চাকুরির কারণে আমি ২০০০ সালে স্বামীর সাথে গাজীপুর জেলার টঙ্গী শহরে চলে আসি। সংসারে আমাদের ৫ সন্তান। স্বামীর স্বল্প আয়ের কারণে সংসারে সর্বদা অভাব লেগেই থাকত, তবুও আমার গর্ব ছিল স্বামী সততা নিয়ে। অনেক সময় সংসার চালানোর জন্য বিভিন্ন বন্ধু-বান্ধবীর কাছ থেকে অর্থ ধার করতে হতো। যার কারণে আমি অনেকের কাছে লজ্জিতও হতাম। কেউ কেউ বলতো; স্বামী পুলিশে চাকুরি করে কি করে? এসব শুনে এক সময় আমার মধ্যে একটা জেদ জন্ম নিলো, আর কখনও অন্যের কাছে হাত পাতবো না। ফলশ্রæতিতে আমি ছোট আকারে একটা মুদি দোকান আরম্ভ করি। স্বল্প পুঁজির কারণে দোকান পরিচালনা করা অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। ক্রেতাদের চাহিদা অনুসারে মালামাল সরবরাহ করতে পারতাম না। ফলে আমার দোকানে বিক্রয় অনেক কমে যায়। পুঁজি সংগ্রহের লক্ষে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করতে থাকি। একদিন “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড” (ডিএমসিবি) এর টঙ্গী শাখার বিনিয়োগ কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির সন্ধান পাই। এরপর শাখা ব্যবস্থাপকের সাথে দেখা করি এবং আমার ব্যবসা সম্পর্কে অবগত করে বিনিয়োগ পেতে আগ্রহ প্রকাশ করি। পরে শাখা ব্যবস্থাপক আমার ব্যবসা সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিয়ে প্রথম বারের মাতো আমাকে ২০ হাজার টাকার বিনিয়োগ প্রদান করেন।
বিনিয়োগের টাকা নিয়ে আমি দোকানের মালামাল ক্রয় করে ব্যবসা বাড়াতে আরম্ভ করি। দৈনিক কিস্তি প্রদানের সুযোগ থাকায় আমার কোন প্রকার কষ্ট করতে হয়নি। আমার দোকানের মজুত মালের পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকে। এতে আমার সংসারেও সুদিন আসতে থাকে। এখন পর্যন্ত আমি মোট ৮ বার বিনিয়োগ গ্রহণ করেছি। দোকানের আয়ের মাধমে এবং স্বামীর টাকার সমন্বয়ে টঙ্গীর মরকুনে ২ কাঠা জমি ক্রয় করি এবং সেই স্থানে পাকা ঘর তৈরি করেছি। বর্তমানে আমার ৩ সন্তান সবাই সাবলম্বী এবং ২ মেয়েকে ভালো পরিবারে বিবাহ দিয়েছি। আমার এক ছেলে বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশের সিআইডি বিভাগে কর্মরত। বর্তমানে আমার ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ চলমান। ডিএমসিবি’র টঙ্গী শাখা হতে সর্বমোট ৮ বার বিনিয়োগ গ্রহণ করেছি। আমার ব্যবসার বর্তমান অবস্থা খুবই ভালো আর এই অবস্থার জন্য ডিএমসিবি’র টঙ্গী শাখার অবদান অন্যতম। আমি আমার ব্যবসার সফলতার জন্য প্রতিষ্ঠানটির অব্যাহত সহযোগিতা কামনা করছি। সংক্ষেপে এই হলো আমার জীবনের গল্প।
শিউলী’র অস্তিত্বের লড়াইয়ে সহযোদ্ধা ডিএমসিবি
শিউলী ইসলাম; স্বামীহারা এক সংগ্রামী নারীর নাম। শত প্রতিক‚লতার মধ্যেও “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড” (ডিএমসিবি) এর ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ পেয়ে আত্ম-বিশ্বাসী হয়ে উঠেন শিউলী। পুরোদমে হাল ধরেন ব্যবসার। সাফল্যও এসে যায় ধীরে ধীরে। এখন শিউলী একজন সফল ব্যবসায়ী। ঠিক পাঁচ বছর আগে শিউলীর স্বামী হঠাৎ করে সংসারের মায়া ত্যাগ করে পরপারের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। শিউলী পড়ে যান এক অথৈ সাগরে। ছেলের বয়স সাত আর মেয়েরা বিবাহযোগ্য। শিউলী কি করবেন কোথায় যাবেন, সংসার কিভাবে চলবে তা ভেবে দিশেহারা অবস্থা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটা সুন্দর সাজানো সংসার ছিল আমার। স্বামী, দুই মেয়ে ও এক ছেলে নিয়ে ভালোই কাটছিল দিনগুলো, কিন্তু ৫ বছর আগে ২০১৪ সালে হঠাৎ করে আমার স্বামী মারা গেলেন। আমি যেন অথৈ সাগরে পড়লাম, ছেলের বয়স মাত্র সাত বছর, মেয়ে বিবাহের উপযুক্ত। কি করবো, সংসার কিভাবে চলবে ভেবে আমার দিশেহারা অবস্থা, এই চরম দূর্দিনে আপন মানুষগুলোকে নতুন ভাবে চিনলাম। পাশে ছিল না কেউ। ঢাকার মোহাম্মদপুর মসজিদ মার্কেটের ইলেকট্রিক পণ্যের একটি দোকান ছিল আমার স্বামীর। কিন্ত সেখানে পুঁজির পরিমান ছিল খুবই অল্প। তাই পুঁজির জন্য ঘুরতে লাগলাম বিভিন্ন ব্যাংকে। একজন বিধবার পক্ষে লোন পাওয়া যে কতটা কঠিন তা অন্য কারও পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। তাছাড়া আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগে থেকেই একটা ব্যাংকের লোন ছিল, কিন্তু তা এতই অপ্রতুল ছিল যে ব্যবসাটা দাঁড় করাতে পারছিলাম না। অবশেষে ২০১৭ সালে ডিএমসিবি’র বিনিয়োগ কর্মকর্তার মাধ্যমে তাদের ক্ষুদ্র বিনিয়োগের বিষয়টি জানতে পেরে আমার মধ্যে আশার আলো ফুঁটে ওঠে। তিনি আরো বলেন, এরপর একদিন ডিএমসিবি’র মোহাম্মদপুর শাখাতে যাই এবং ব্যবস্থাপকের সাথে কথা বলে বিনিয়োগ পেতে আগ্রহ প্রকাশ করি। ব্যবস্থাপক সব কিছু খোঁজ-খবর নিয়ে আমাকে প্রতিষ্ঠানটির সদস্য করে প্রথমবারে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন।
উক্ত বিনিয়োগের টাকা দিয়ে আমি পুঁজির অভাবে মুখ থুবড়ে পড়া আমার স্বামীর পুরানো ব্যবসা পুনরায় সচল করি। এত অল্প সময়ে, সহজে বিনিয়োগ পেয়ে যাব, একজন বিধবা হিসেবে তা স্বপ্নেও ভাবিনি। বিনিয়োগ পেয়ে আমি আমার আত্ম-বিশ্বাস ফিরে পেলাম। ব্যবসাতে পুরোপুরি আত্মনিয়োগ করলাম। ব্যবসার অবস্থা দিন দিন ভালো হতে থাকলো। এ পর্যন্ত মোট ৬ বার বিনিয়োগ গ্রহণ করেছি। বর্তমানে ডিএমসিবিতে আমার ৬ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ চলমান। প্রয়োজন ও সময় অনুযায়ী মূলধনের পর্যাপ্ত যোগান পাওয়ায় সফল ব্যবসায়ী হিসাবে আমার অবস্থান সুসংহত হয়েছে। দোকানের প্রতিদিনের বিক্রয় হতে দৈনিক বিনিয়োগের কিস্তি পরিশোধ হওয়ায় লোন পরিশোধের দুশ্চিন্তা কমেছে। দৈনিক কিস্তির পাশাপাশি দৈনিক সঞ্চয়ের পদ্ধতি থাকায় প্রতিদিন আমার সঞ্চয় বেড়েছে। মা হিসেবে মেয়ের বিয়ে দিয়ে, জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বটি সম্পন্ন করতে পেরেছি। একজন বিধবার পক্ষে সংসার চালানো, সন্তানদের লেখাপড়া, মেয়ের বিয়ে দেয়ার মতো কঠিন দায়িত্ব পালন সম্ভব হয়েছিল ডিএমসিবি’র কারণে। শোকর আলহামদুলিল্লাহ। ডিএমসিবি দীর্ঘজীবী হোক। আজকে আমার এই সম্মানজনক অবস্থানে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ অবদান ডিএমসিবি’র। আমার অস্তিত্বের লড়াইয়ে সহযোদ্ধা ডিএমসিবি, তাই ডিএমসিবিকে জানাই অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা।
দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ আমার স্বপ্ন পূরনে করেছে।
আমি সনিয়া আক্তার, দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর এয়ােেপার্ট শাখার একজন বিনিয়োগ গ্রহিতা। সনিয় জেনারেল ষ্টোর,১৪ নৌবাহিনী মার্কেট,লেকসিটি,খিলক্ষেত,ঢাকা-১২২৯।আমার একটি ছোট মুদির দোকান ছিল যেখানে পুজির পরিমান ছিল খুবই সামান্য। আমার স্বপ্ন ছিল আমার ব্যাবসাকে বড় করা । কিন্তু পুজির অভাবে ব্যাবসাকে বড় করতে পারছিলাম না। এমন সময় দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর একজন বিনিয়োগ কর্মকর্তা আমাকে সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের কথা বলে। তার কথা মত আমি এয়ারপোর্ট শাখায় আসি এবং শাখাব্যাস্থাপকের সাথে আমার ব্যাবসার কথা বলি। তিনি আমাকে প্রথমে ১,০০,০০০/- টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন। আমি দৈনিক কিস্তির ম্যধমে খুব সহজে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করি।এই পযর্ন্ত আমি মোট ০৫ বার বিনিয়োগ গ্রহন করেছি।বর্তমানে আমার ব্যাবসায় ৪,০০,০০০/- বিনিয়োগ চলমান আছে। দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ আমার স্বপ্ন পূরনে করেছে। আমি দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর সমৃদ্বি ও উন্নতি কামনা করছি।
আমার একটি ছোট টেইলার্স এর দোকান ছিল যেখানে পুজির পরিমান ছিল খুবই সামান্য
আমি নার্গিস আক্তার, দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর এয়ােেপার্ট শাখার একজন বিনিয়োগ গ্রহিতা। আমার একটি ছোট টেইলার্স এর দোকান ছিল যেখানে পুজির পরিমান ছিল খুবই সামান্য। আমার স্বপ্ন ছিল আমার ব্যাবসাকে বড় করা । কিন্তু পুজির অভাবে ব্যাবসাকে বড় করতে পারছিলাম না। এমন সময় দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর একজন বিনিয়োগ কর্মকর্তা আমাকে সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের কথা বলে। তার কথা মত আমি এয়ারপোর্ট শাখায় আসি এবং শাখাব্যাস্থাপকের সাথে আমার ব্যাবসার কথা বলি। তিনি আমাকে প্রথমে ৫০,০০০/- টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন। আমি দৈনিক কিস্তির ম্যধমে খুব সহজে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করি।এই পযর্ন্ত আমি মোট ০৫ বার বিনিয়োগ গ্রহন করেছি। বর্তমানে আমার ব্যাবসায় ২,০০,০০০/- বিনিয়োগ চলমান আছে। দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ আমার স্বপ্ন পূরনে করেছে। আমি দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর সমৃদ্বি ও উন্নতি কামনা করছি।