Women Empowerment
আমি মোছাঃ মিথিলা আক্তার মুক্তা। আজ আমি একজন সফল ব্যবসায়ী। আমার মিথিলা ফ্যাশন হাউস , পূর্ব বাজার,পৌর মার্কেট , জয়পুরহাট। দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর আন্তরিক সহযোগিতায় আজ আমি স্বনামধন্য একজন ব্যবসায়ী। প্রথম দিকে ছোট আকারে ব্যবসা শুর করি। কিন্তু পুজির অভাবে ব্যবসা বড় করতে পারছিলাম না। এমন সময় ইনভেষ্টমেন্ট অফিসার জনাব উৎপল দেবনাথ এর মাধ্যমে জানতে পারলাম যে দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ বিনা জামানতে শহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদান করে থাকে। আমি আমার ব্যবসায়ী সহকর্মীর সাথে একদিন ব্যাংকে গিয়ে শাখা ব্যবস্থাপকের সঙ্গে কথা বললাম। তিনি অত্যন্ত মনযোগ দিয়ে আমার কথা শুনলেন। আমার ব্যবসার বিস্তারিত জানালাম। পরের দিন তিনি আমার দোকানে আসলেন এবং আমার ব্যবসার অভিজ্ঞতা বিবেচনা করে প্রথমে পঞ্চাশ হাজার টাকা বিনিয়োগ দিলেন। এর পর আর আমাকে পিছন ফিরে তাকাতে হয় নি। একে একে পাঁচ বার বিনিয়োগ নিয়ে সময়মত পরিশোধ করেছি। সর্বশেষ পাঁচ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ নিয়ে ব্যবসা সম্প্রসারন করেছি। বর্তমানে আমি মিথিলা ফ্যাশন হাউস , পূর্ব বাজার,পৌর মার্কেট , জয়পুরহাট এর একজন সফল তৈরি পোষাক ব্যবসায়ী। আমি আমার এই সাফল্যের জন্য কৃতিত্ব দিতে চাই দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ কে কারন সেই সময় যদি প্রতিষ্ঠানটি আমার পাশে না দাড়াতো তাহলে হয়তো আমার অবস্থান এমন হতো না। আমি প্রতিষ্ঠানটির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আমি মোছাঃ ছফুরা বেগম । আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা কারুমেলা হস্তশিল্প,বকুলতলা, জামালপুর। পুঁজির অভাবে যখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি ভাল চলছিল না । কে তাকে পুঁজি দিয়ে সাহায্য করবে? এমন দুশ্চিন্তার মধ্য দিয়ে পরিচয় হলো অত্র ব্যাংকের ঋণ গ্রহীতাম জনাব সলিমুল্লাহর সাথে । তাঁর মাধ্যমে দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ, জামালপুর শাখা যেখানে সহজ শর্তে বিনা জামানতে সৎ, নিষ্ঠা ও উদ্যমী ব্যবসায়ীদের ক্ষুদ্র ঋণ বিনিয়োগ দেওয়া হয়। তাই তো ২০১৫ সালের ২৫ শে মে প্রথম ঋণ গ্রহণ করে প্রতিবারই সময়মত ঋণ পরিশোধ করে এ পর্যন্ত ০৪ বার বিনিয়োগ গ্রহণ করেছি। বিনিয়োগ গ্রহণের পর আমার ব্যবসা প্রতিঠান হতে বর্তমানে আামার দৈনিক আয় প্রায় ২,০০০/- কিন্ত পূর্বে আয় ছিল-১,০০০/-। সাজিয়েছি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে নিজের মনের মত করে। হয়েছি স্বাবলম্বি,অর্জন করেছি স্বনির্ভরতা। এখন আর অর্থাভাবে পিছনে ফিরে তাকাতে হয় না। হয়েছি কারুমেলা হস্তেিল্পর স্বত্তাধিকারী। অত্র প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ গ্রহণের মাধ্যমে আমি আমার ব্যবসার পরিসর আরও উত্তোরত্তর বৃদ্ধি করে সমাজে একজন সফল ও সুপ্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হিসিবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে চাই পাশাপাশি আমার সন্তানকে লেখাপড়া শিখিয়ে একজন গর্বিত মা হওয়ার অধীকারী হতে চাই।
আমি শাকিলা আশরাফ। আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা অনন্যা বিউটি পার্লার এ্যান্ড ফাস্ট ফুড , শহীদ হারুন সড়ক, জামালপুর। পুঁজির অভাবে যখন ব্যবসা বন্ধ প্রায় তখন হঠাৎ করে দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ নামক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ কর্মকর্তার মাধ্যমে জানতে পারি যে সহজ শর্তে বিনা জামানতে বিনিয়োগ সুবিধা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট শাখার ব্যবস্থাপক আমার আগ্রহ ও উদ্যোগ দেখে আমাকে ঋণ সুবিধা প্রদান করে। আমি ঘরোয়া বিউটি পার্লারের গণ্ডি পেরিয়ে বড় পরিসরে ব্যবসা শুরু করার মানসে প্রথমে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ গ্রহণ করে ভাল লেনদেনের ধারাবহিকতায় পর্যায়ক্রমে ০৮ বার বিনিয়োগ গ্রহণের মাধ্যমে বর্তমানে আমি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী,স্বনির্ভর ও স্বাবলম্বী মানুষ। এখন আর পিছন ফিরে তাকাতে হয় না। এ সব কিছু অর্জন সম্ভব হয়েছে ডিএমসিবিএল এর বিনিয়োগ সুবিধার বদৌলতে।
আমি মোছাঃ আমেনা বেগম । আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা মিমি ফ্যাশন হাউজ,পাঁচ রাস্তার মোড়, জামালপুর। অত্র প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ গ্রহণের পূর্বে নিজস্ব অল্প পুঁজি নিয়ে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করি। দিনে দিনে আমার দোকানে ক্রেতার সমাগম বাড়তে থাকে। কিন্তু পঁজির স্বল্পতার কারনে ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী পোষাক সরবরাহ করেতে পারছিলাম না।এমন সময় অত্র প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র বিনিয়োগ কর্মকর্তার মাধ্যমে পরিচয়ের সুবাদে সংশ্লিষ্ট শাখা ব্যবস্থাপকের অনুমোদনে আমি এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রথমে ৩০,০০০/- টাকা বিনিয়োগ গ্রহণের পর নতুন উদ্যোমে ব্যবসা শুরু করি।বিনিয়োগের টাকা নিয়মিত ভাবে সময়মত পরিশোধ করি। অবশেষে গত ২০/০৭/২০১৭ ইং তারিখে চল্লিশ হাজার টাকা বিনিয়োগ গ্রহণ করে স্বত্তাধিকারী নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মিমি ফ্যাশন হাউজ এর মালিক হয়েছি। বিনিয়োগ গ্রহণের পর আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হতে দৈনিক আয় প্রায় ১,৪০০-১,৫০০/- পূর্বে আমি ৫০০-৭০০/- টাকা আয় করতাম। আর এ সবকিছু সম্ভব হয়েছে ডিএমসিবিএল এর সহজ শর্তে বিনিয়োগ গ্রহণের মাধ্যমে। প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ গ্রহণের পূর্বের জীবন এবং বর্তমান জীবনের পার্থক্য হলো পূর্বে আর্থিক অভাব অনটন লেগেই থাকত। পরনির্ভরশীলতা ও আর্থিক অভাব অনটন এর জরাজীর্ণতা কে পেড়িয়ে বর্তমানে আমি একজন সুখী মানুষ।
আমি, রুমা বেগম, ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর বরিশাল শাখার একজন বিনিয়োগ গ্রহীতা। ব্যবসায়িক ঠিকানা আর ষ্টোর্র্স, এম এ জলিল সড়ক নবগ্রাম রোড, বরিশাল সিটি, বরিশাল। আমার একটি ছোট মুদি দোকান ছিল, যেখানে পুঁজির পরিমান ছিল খুবই সামান্য। আমার স্বপ্ন ছিল ব্যবসাকে আরও বড় করা। কিন্তু পুঁজির অভাবে ব্যবসাকে বড় করতে পারছিলাম না। এমন সময় আমার এক ব্যবসায়ী বন্ধু আমাকে “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের কথা বলে। তার কথা মত একদিন ব্যাংকের বরিশাল শাখায় চলে আসি এবং শাখা ব্যবস্থাপক এর সাথে দেখা করে আমার ব্যবসার কথা বলি। শাখা ব্যবস্থাপক আমাকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগ প্রকল্পের আওতায় সহজ শর্তে জামানত বিহীন ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার টাকা) টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন। আমি কিস্তির মাধ্যমে খুব সহজেই মেয়াদের মধ্যে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করতে সক্ষম হই। প্রথম বিনিয়োগ পরিশোধের পর পুনরায় ৭০,০০০.০০ (সত্তর হাজার) টাকা বিনিয়োগ গ্রহন করি। এভাবেই ধীরে ধীরে আমার ব্যবসার পরিধি বড় হতে থাকে। এ পর্যন্ত আমি পর্যায়ক্রমে ০২ বার বিনিয়োগ গ্রহন করেছি। বর্তমানে আমার ব্যবসায় ৭০,০০০.০০ (সত্তর হাজার) টাকার বিনিয়োগ চলমান আছে। ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে জামানত বিহীন বিনিয়োগ আজ আমার স্বপ্ন পূরণ করেছে। জামানত বিহীন সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের জন্য আমি ব্যাংকের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমি ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনা করছি।
আমি, রাধা রানী ঘোষ, ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর বরিশাল শাখার একজন বিনিয়োগ গ্রহীতা। আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা মেসার্স রাধা বস্ত্রালয়, নতুন বাজার পুলিশ ফাড়ির পাশে, বরিশাল সিটি, বরিশাল। আমার একটি ছোট শাড়ী কাপড়ের দোকান ছিল, যেখানে পুঁজির পরিমান ছিল খুবই সামান্য। আমার স্বপ্ন ছিল ব্যবসাকে আরও বড় করা। কিন্তু পুঁজির অভাবে ব্যবসাকে বড় করতে পারছিলাম না। এমন সময় আমার এক ব্যবসায়ী বন্ধু আমাকে “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের কথা বলে। তার কথা মত একদিন ব্যাংকের বরিশাল শাখায় চলে আসি এবং শাখা ব্যবস্থাপক এর সাথে দেখা করে আমার ব্যবসার কথা বলি। শাখা ব্যবস্থাপক আমাকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগ প্রকল্পের আওতায় সহজ শর্তে জামানত বিহীন ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন। আমি কিস্তির মাধ্যমে খুব সহজেই মেয়াদের মধ্যে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করতে সক্ষম হই। প্রথম বিনিয়োগ পরিশোধের পর পুনরায় ১,৫০,০০০.০০ (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা বিনিয়োগ গ্রহন করি। এভাবেই ধীরে ধীরে আমার ব্যবসার পরিধি বড় হতে থাকে। এ পর্যন্ত আমি পর্যায়ক্রমে ০৪ বার বিনিয়োগ গ্রহন করেছি। বর্তমানে আমার ব্যবসায় ২,০০,০০০.০০ (দুই লক্ষ) টাকার বিনিয়োগ চলমান আছে। ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে জামানত বিহীন বিনিয়োগ আজ আমার স্বপ্ন পূরণ করেছে। জামানত বিহীন সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের জন্য আমি ব্যাংকের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমি ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনা করছি।