Total Visitor
Website counter
Counting since March 26, 2008

Women Empowerment

আমি, নুরতাজিনা ফিরোজ, ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখার একজন বিনিয়োগ গ্রহীতা। আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা রাকাস কালেকসন, ক্লাব সুপার মার্কেট (২য় তলা), চাঁপাইনবাবগঞ্জ। আমার একটি ছোট গার্মেন্টস এর দোকান ছিল যেখানে পুঁজির পরিমান ছিল খুবই সামান্য। আমার স্বপ্ন ছিল ব্যবসাকে আরও বড় করা। কিন্তু পুঁজির অভাবে ব্যবসাকে বড় করতে পারছিলাম না। এমন সময় বিনিয়োগ কর্মকর্তা আমিনুল হক “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের কথা বলে। তার কথা মত একদিন ব্যাংকের চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখায় চলে আসি এবং শাখা ব্যবস্থাপক এর সাথে দেখা করে আমার ব্যবসার কথা বলি। শাখা ব্যবস্থাপক আমাকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগ প্রকল্পের আওতায় সহজ শর্তে জামানত বিহীন ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন। আমি দৈনিক কিস্তির মাধ্যমে খুব সহজেই মেয়াদের মধ্যে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করতে সক্ষম হই। প্রথম বিনিয়োগ পরিশোধের পর আবার বিনিয়োগ গ্রহন করি। এভাবেই ধীরে ধীরে আমার ব্যবসার পরিধি বড় হতে থাকে । এ পর্যন্ত আমি পর্যায়ক্রমে ০৫ বার বিনিয়োগ গ্রহন করেছি। বর্তমানে আমার ব্যবসায় ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকার বিনিয়োগ চলমান আছে। ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে জামানত বিহীন বিনিয়োগ আজ আমার সকল স্বপ্ন পূরণ করেছে। জামানত বিহীন সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের জন্য আমি “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমি ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনা করছি।

আমি, মোসাঃ মোস্তারী খাতুন, ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখার একজন বিনিয়োগ গ্রহীতা। আমার ব্যবমায়িক ঠিকানা পায়েল নকশী, ক্লাব সুপার মার্কেট (দ্বিতীয় তলা), চাঁপাইনবাবগঞ্জ। আমার একটি ছোট হস্ত শিল্পের দোকান ছিল যেখানে পুঁজির পরিমান ছিল খুবই সামান্য। আমার স্বপ্ন ছিল ব্যবসাকে আরও বড় করা। কিন্তু পুঁজির অভাবে ব্যবসাকে বড় করতে পারছিলাম না। এমন সময় বিনিয়োগ কর্মকর্তা আমিনুল হক “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের কথা বলে। তার কথা মত একদিন ব্যাংকের চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখায় চলে আসি এবং শাখা ব্যবস্থাপক এর সাথে দেখা করে আমার ব্যবসার কথা বলি। শাখা ব্যবস্থাপক আমাকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগ প্রকল্পের আওতায় সহজ শর্তে জামানত বিহীন ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার ) টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন। আমি দৈনিক কিস্তির মাধ্যমে খুব সহজেই মেয়াদের মধ্যে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করতে সক্ষম হই। জামানত বিহীন সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের জন্য আমি “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর কাছে কৃতজ্ঞ।

আমি, মোসাঃ লিমা খাতুন, ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখার একজন বিনিয়োগ গ্রহীতা। আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা স্বপ্ন নকশী কর্ণার, হুজরাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। আমার একটি ছোট হস্ত শিপ্পের দোকান ছিল যেখানে পুঁজির পরিমান ছিল খুবই সামান্য। আমার স্বপ্ন ছিল ব্যবসাকে আরও বড় করা। কিন্তু পুঁজির অভাবে ব্যবসাকে বড় করতে পারছিলাম না। এমন সময় বিনিয়োগ কর্মকর্তা মোঃ মাসুদ রানা “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের কথা বলে। তার কথা মত একদিন ব্যাংকের চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখায় চলে আসি এবং শাখা ব্যবস্থাপক এর সাথে দেখা করে আমার ব্যবসার কথা বলি। শাখা ব্যবস্থাপক আমাকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগ প্রকল্পের আওতায় সহজ শর্তে জামানত বিহীন ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেন। আমি দৈনিক কিস্তির মাধ্যমে খুব সহজেই মেয়াদের মধ্যে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করতে সক্ষম হই। প্রথম বিনিয়োগ পরিশোধের পর আবার বিনিয়োগ গ্রহন করি। এভাবেই ধীরে ধীরে আমার ব্যবসার পরিধি বড় হতে থাকে । এ পর্যন্ত আমি পর্যায়ক্রমে ০২ বার বিনিয়োগ গ্রহন করেছি। বর্তমানে আমার ব্যবসায় ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকার বিনিয়োগ চলমান আছে। ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সহজ শর্তে জামানত বিহীন বিনিয়োগ আজ আমার সকল স্বপ্ন পূরণ করেছে। জামানত বিহীন সহজ শর্তে বিনিয়োগ প্রদানের জন্য আমি “দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমি ‘‘দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ” এর সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনা করছি।

আমি মোছা: তানজিলা আক্তার মা টেইলাস এর সত্ত্বাধিকারী। আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা মা লেডিস টেইলাস,হারূয়া কিশোরগঞ্জ সদর , কিশোরগঞ্জ । প্রথমে পুজির স্বল্পতার কারনে আমি ঠিকমত ব্যবসা করতে পারছিলাম না । তবে আমার সততা , দক্ষতা ও দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর আন্তরিক সহযোগিতা এই দুই মিলে আমি একজন সফল ব্যবসায়ী । প্রথমে ছোট ব্যবসা থাকলেও ব্যবসা বড় করার জন্য আপ্রান চেষ্টা করেও পারছিলামনা । একদিন হঠাৎ দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর একজন বিনিয়োগ কর্মকর্তা আমার দোকানে এসে জিজ্ঞেস করলেন আমি কেন আমার দোকান বড় করছিনা। তার কথা শুনে আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম যে, ভাই পুজি পাব কোথায় ? আমার কথা শুনে তিনি বললেন ডিএমসিবি আমার স্বপ্নকে সামনে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করতে পারেন। দুই দিন পরে ওই বিনিয়োগ কর্মকর্তা এলেন তার শাখা ব্যবস্থাপককে সাথে নিয়ে । তিনি আমার ব্যবসার অবস্থা বুঝে আমাকে বললেন যে ডিএমসিবি সৎ ও কর্মঠ ব্যবসায়ীদের সহজ শর্তে বিনিয়োগ সুবিধা দেয়।একথা শুনে আমি খুশি হলাম। ব্যবস্থাপক আমাকে প্রশ্ন করলেন ,আমি কত টাকা বিনিয়োগ নিতে চাই । আমি বললাম ৫০,০০০/- টাকা । প্রথমে আমি সহজ শর্তে ৫০,০০০/- টাকা বিনিয়োগ গ্রহণ করি। সেখান থেকে শুরু করে অদ্যবধি আমি ২ বার বিনিয়োগ নিয়েছি। বর্তমানে আমার চলমান বিনিয়োগ ৭০,০০০/- টাকা। ডিএমসিবি কিশোরগঞ্জ শাখার সহযোগিতায় নিজে একটি বড় দোকানের মালিক হয়েছি। বর্তমানে আমি সংসার ও ব্যবসা নিয়ে অনেক সুখে আছি। আমি ব্যবসাবান্ধব সহযোগী ব্যাংক হিসাবে ডিএমসিবির সফলতা কামনা করছি এবং অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

আমি মোছা: রতনা খানম সাথী এ্যলিুমিনিয়াম এর সত্ত্বাধিকারী। আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা সাথী এ্যালুমিনিয়াম , বড় বাজার কিশোরগঞ্জ সদর ,কিশোরগঞ্জ । প্রথমে পুজির স্বল্পতার কারনে আমি ঠিকমত ব্যবসা করতে পারছিলাম না । তবে আমার সততা , দক্ষতা ও দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর আন্তরিক সহযোগিতা এই দুই মিলে আমি একজন সফল ব্যবসায়ী । প্রথমে ছোটব্যবসা থাকলেও ব্যবসা বড় করার জন্য আপ্রান চেষ্টা করছিলাম। একদিন হঠাৎ দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ এর একজন বিনিয়োগ কর্মকর্তা আমার দোকানে এসে জিজ্ঞেস করলেন আমি কেন আমার দোকান বড় করছিনা। তার কথা শুনে আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম যে, ভাই পুজি পাব কোথায় ? আমার কথা শুনে তিনি বললেন ডিএমসিবি আমার স্বপ্নকে সামনে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করতে পারেন। দুইদিন পরে ওই বিনিয়োগ কর্মকর্তা এলেন তার শাখা ব্যবস্থাপককে সাথে নিয়ে । তিনি আমার ব্যবসার অবস্থা বুঝে আমাকে বললেন যে ডিএমসিবি সৎ ও কর্মঠ ব্যবসায়ীদের সহজ শর্তে বিনিয়োগ সুবিধা দেয়।একথা শুনে আমি খুশি হলাম। ব্যবস্থাপক আমাকে প্রশ্ন করলেন ,আমি কত টাকা বিনিয়োগ নিতে চাই । আমি বললাম ৩,০০,০০০/- টাকা । প্রথমে আমি সহজ শর্তে তিন লক্ষ টাকা বিনিয়োগ গ্রহণ করি। সেখান থেকে শুরু করে অদ্যবধি আমি ৪ বার বিনিয়োগ নিয়েছি। বর্তমানে আমার চলমান বিনিয়োগ ৭,০০,০০০/- টাকা। ডিএমসিবি কিশোরগঞ্জ শাখার সহযোগিতায় নিজে একটি বড় দোকানের মালিক হয়েছি। বর্তমানে আমি সংসার ও ব্যবসা নিয়ে অনেক সুখে আছি। আমি ব্যবসাবান্ধব সহযোগী ব্যাংক হিসাবে ডিএমসিবির সফলতা কামনা করছি এবং অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

আমি হোসেন রাহমিনা তাসমিন। আমার ব্যবসায়িক ঠিকানা মাষ্টার শেফ,এসোসিয়েশন ভবন, অলকার মোড়, রাজশাহী। ডিএমসিবিএল থেকে বিনিয়োগ গ্রহন করে আমি আমার মূলধনের সমস্যা পরিপূর্ণ ভাবে সমাধান করেছি। আমি গ্রাহকের চাহিদা অনুসাবে ব্যবসা সম্প্রসারন করতে পেরেছি। ব্যাবসায় পরিধি বৃদ্ধি করেছি। সেবা বৃদ্ধি করেছি। বর্তমানে রাজশাহীতে মাষ্টার শেফ চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট এর জগতে এক অন্যতম নাম। আমি রেষ্টুরেন্ট ব্যবসায়ে একজন সফল দৃষ্টান্ত। নারী উদ্যোক্তা হিসাবে আমি অত্যন্ত সুনামের সহিত ব্যবসা পরিচালনা করছি। আমার দ্বারা পরিচালিত চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট মাষ্টার শেফ এর নাম এখন রাজশাহী বাসী সবার মুখেমুখে। আমি একজন সফল নারী উদ্দ্যোক্তা। আমি ডিএমসিবিএল এর রাজশাহী শাখা থেকে বর্তমান ৪০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ গ্রহন করে সুনামের সহিত ব্যবসা পরিচালনা করছি এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধি করেছি। আমি রাজশাহীর লক্ষীপুরে ১টি বাংলা খাবারের রেস্তোরা গড়ে তুলেছি। আমি এখন সমাজে একজন আর্থিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত সফল নারী ব্যাবসায়ী। আমি আমার সফলতার জন্য ডিএমসিবিএল এর কাছে চির ঋনি। আমি আমার সফলতার জন্য এই ব্যাংকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

< Prev123456789Next