Total Visitor
Website counter
Counting since March 26, 2008

About DMCBL

The Dhaka Mercantile Co-operative Bank Limited [DMCBL] is a Shariah based co-operative bank in Bangladesh. Dhaka Mercantile Co-operative Bank was established on 6th January, 1973 under the Cooperative Society Act & Rules of Bangladesh. For DMCBL, the words "Society" and "Bank" have become synonymous/ as is the case for DMCBL. In 2001, Group Captain Abu Zafar Chowdhury (Retd.) GD(P) Psc. resurrected the operation with the vision of a poverty-free Bangladesh.

DMCBL is a Specialized Development Co-operative Financial Institution in Bangladesh, offering retail and commercial banking under a co-operative theme. DMCBL provides collateral-free credit, investment to the businesses that are legal entities and their entrepreneurs are able, well-informed, success-motivated, and has good understanding of the business, and has a good, acceptable social reputation within the community.

The Dhaka Mercantile Co-operative Bank Limited is the largest Co-operative under the supervision of the Co-operative Department of Ministry of L.G.R.D Bangladesh. This institution is audited annually by the Co-operative Department of the Government. In addition to a governmental audit, DMCBL internally appoints S.F Ahmed & Company, Chartered Accountants to scrutinize the bank's financial standing/ strength and depth, as well as advice on necessary measures and practices so as to comply with the internationally accepted standards of accounting and book-keeping. Hiring an external company to do internal audits also satisfies significant stake holder and legislative needs and rules.

Our per capita annual gross income is EURO 10000 minimum being EURO 2000 in coming years, It will be further enhanced.

The Dhaka Mercantile Co-operative Bank Limited has over 143 Branches with over 3745 energetic and enthusiastic staff that thrive towards excellent service, sustainable profitability, and an overall socially responsible financial institution.

DMCBL emanates its strength from its highly acclaimed management, strong customer focus and relationships built on integrity, superior service and mutual benefit.



বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
সম্মানিত শেয়ার হোল্ডার, শুভানুধ্যায়ী ও সদস্যবৃন্দ
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া-রহমাতুল্লাহ্

ক্ষুদ্রঋণ/বিনিয়োগ প্রকল্প ও দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ

আমরা পেয়েছি স্বাধিনতা মুক্তির নিশ্বাস, মুক্তবায়ু, মুক্তপ্রান। স্বাধিনতার আজ ৫০ বছর হয়েছে। আমরা স্বাধিনতার সুর্বণজয়ন্তী পালন করেছি। কিন্তুু আজও আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তি আসেনি। বাংলাদেশে এখনো ৩ কোটি ৮৫ হাজার লাখ দরিদ্র মানুষ রয়েছে, যা মোট জনগোষ্টীর ২৪.৪৭ শতাংশ। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জি ই ডি) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা ১ কেটি ৫৭ লক্ষ যা মোট জনগোষ্ঠীর ১০ দশমিক ৬৪ শতাংশ। দরিদ্র ও হতদরিদ্র কারা মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যয় পদ্ধতি অনুযায়ী একজন ব্যক্তিকে দৈনিক ২১২২ ক্যালোরি খাদ্য খেতে হয়। এরজন্য যে পরিমাণ আয় করতে হবে, ওই ব্যক্তি যদি সেই পরিমাণ আয় করতে সক্ষম না হন, তবে তিনি দরিদ্র। সেই হিসেবে দারিদ্রসীমার উপরে উঠতে হলে বর্তমান বাজারে একজন ব্যক্তিকে মাসে কমপক্ষে তিনহাজার টাকা আয় করতে হবে। অন্যদিকে হতদরিদ্র বলতে যে ব্যক্তি দৈনিক ১৮০৫ ক্যালরি খাদ্য কেনার অর্থ সংস্থান করতে পারেনা তাকে বোঝান হয়। সেই হিসাবে, হতদরিদ্র ব্যক্তিরা মাসে ১ হাজার ৬০০ টাকার কম আয় করেন। এখানে বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য জি ও ডি এর প্রতিবেদনে যে দেশের বর্তমান বাস্তব পরিস্থিতিতে এখন ও ৬৪ শতাংশ দরিদ্র মানুষ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচি গুলোর একটি সুবিধাও পায়না। সেই হিসাবে ২ কেটি ৪৬ লক্ষ গরিব মানুষ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচির বাইরে রয়েছে।

গরিব মানুষের দক্ষতা বৃদ্ধি, রাষ্ট্র ও প্রাইভেট সেক্টরের মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ/বিনিয়োগ এমন সব উদ্যোগেই সমম্বিত ভাবে আনে দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি। বিনিয়োগ কর্মসুচি দারিদ্র বিমোচন ও বেকারত্ব নিরসনে বিশ্ব স্বীকৃত একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা।

অর্থ বিনিয়েগের এর মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূণ আবদান রাখছে। গরিব জনসাধারণ, ও প্রান্তিক ব্যবসায়ীদের অত্র ব্যাংকের ১৪৩ টি শাখা থেকে সহজ শর্তে ঋণ/বিনিয়োগ নিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন- মুদি মনোহরী, টেইলারিং, খাবার হোটেল ব্যবসা, সেলুন ব্যবসা ও মৌসুমী ব্যবসায়ে নিজেদের আয়-রোজগারের সুযোগ পাচ্ছে যা দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি আনোয়নের পূর্বশর্ত। বর্তমানে ৫ লক্ষ সদস্য ও বাৎসরিক প্রায় (৪০,০০০/- হাজার) কোটি টাকা আমানত ইসলামিক শরীয়াহ ব্যাংকি এর মাধ্যমে আাদন প্রদান করা হয়। বীরমুক্তিযোদ্ধা গ্রুপ ক্যাপ্টেন আবু জাফর চৌধুরী, জিডিপি, পিএসসি চেয়্যারম্যন, দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর প্রথম পাইলট প্রশিক্ষন ব্যাচ হিসাবে সোভিয়েট ইউনিয়ন (বর্তমান রাশিয়া) তে প্রশিক্ষনের জন্য গমন করেন। একজন প্রতিভাবান, দক্ষ পাইলট হিসাবে এ্যাকসিল্যান্ট রেজাল্ট করে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে খুবই উচ্চ পর্যায়ের প্রতিভাবান, দক্ষ, পাইলট হিসাবে চাকুরি শেষে গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদবী নিয়ে অবসর গ্রহন করে অত্র ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসাবে যোগদান করেন। বিমান বাহিনীতে যে প্রতিভা ও দক্ষতার পরিচয় রেখেছিলেন সেই প্রতিভা ও দক্ষতার সাক্ষর তিনি অত্র ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পেই রাখলেন। তার অসাধারণ প্রতিভার ফলে বর্তমানে ১৪০ টি শাখা ও ৩,৭০০/- (তিন হাজার সাতশত) বিভিন্ন পদের কর্মর্কতা ও কর্মচারি, নিরলস ভাবে কাজ করে চলছে। শুধু তাই নয় চেয়ারম্যান মহোদয়ের বদন্যতায় অত্র ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক ও প্রাইভেট সংস্থার চাকুরিজীবিদের পেয়ে উচু পর্যায়ের বেতন ও ভাতার অধিকারী। এই ব্যাংকের একজন অফসি ক্লিনার (সুইপার) এর বেতন মাসিক ২৫,০০০/- টাকা, একজন অফিস এ্যাটেন্ডেন (পিয়ন) এর বেতন মাসিক ৪০,০০০/- টাকা। তিনি এই প্রথম বাংলাদেশে প্রাইভেট অর্গানাইজেশনের কর্মচারিদেরকে পেনশন ভুক্ত করতে চলছেন। দেশের গরিব জনসাধারণ ও প্রন্তিক ব্যবসায়ীদের আয়-রোজগারের সুযোগ, তাদের সামাজিক নিরাপত্তা, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি আনোয়নের পূর্বশর্ত। সে ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান মহোদয়ের এই গুরুত্বপূর্ণ অবদান অনস্বীকার্য।
মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। আমিন।



মেজর (অবঃ) এটিএম হামিদুল হোসেন, বীরবিক্রম, পিএসসি
রাস্ট্রীয় খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
পরিচালক
ডিএম সিবি।